মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪ |  অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১ |   ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

স্বাস্থ্যসম্মত বিছানা

প্রকাশিত: ২০ আগস্ট ২০২২ ১১ ১১ ০২  

স্বাস্থ্যসম্মত-বিছানা

স্বাস্থ্যসম্মত-বিছানা

আরামে ঘুমানোর জন্য চাই পরিপাটি বিছানা। কখনো শরীরের ঘাম, জীবাণু মিশে একাকার হয়ে যায় বিছানায়। প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে শক্ত হয়ে যায় মাথার নিচের বালিশটি। বালিশ ভালো না থাকলে ঘুম ভালো হয় না। বৃষ্টির দিনে বিছানা এমনিতেই একটু ভেজা ভেজা মনে হয়। এমনকি পিঠের নিচের তোশক বা জাজিমও। কিন্তু এই আর্দ্রতা ক্ষতিকর। 

সপ্তাহে অন্তত একদিন বালিশটা রোদে দেওয়া উচিত। বালিশ ভেজা রাখা যাবে না। এটা থেকে রোগজীবাণু ছড়ায়। তোশক রোদে দিতে হবে ১৫ দিন বা এক মাস অন্তর।

জাজিম বারবার রোদে দেওয়া একটু ঝামেলা, সে জন্য রোদ ঝলমলে দিন দেখে জাজিম রোদে দিতে হবে।রোদেলা দিনে বিছানায় যেন রোদ পড়ে, এ জন্য খোলা রাখতে হবে জানালা। সম্ভব হলে দরজাও। দু-তিন মাস পর পর তোশক, জাজিম উল্টিয়ে বিছাতে হবে।

দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে যখন রোদে দিলেও তোশক বা জাজিমের তুলা ফুলে না ওঠে, তখন পাল্টে ফেলতে হবে অথবা ভেঙে নতুন করে বানাতে হবে।

অর্থপেডিক ফেল্ট ম্যাট্রেস, স্প্রীং ম্যাট্রেস, পকেট স্প্রীং ম্যাট্রেস, ডিভান ম্যাটেস ইত্যাদি নানা ধরনের ম্যাট্রেস বাজারে রয়েছে । তবে যাদের মেরুদন্ডে ব্যাথা অথবা কোমড় ব্যাথা তাদের জন্য অর্থপেডিক ম্যাট্রেস ব্যবহার করাই উত্তম।

ম্যাট্রেস প্রধানত তিন মাপের হয়—ছয় বাই সাত ফুট, পাঁচ বাই সাত ফুট এবং চার বাই সাত ফুট। তবে দামটা নির্ভর করে সাইজের উপর । তোশকের পরিমাপ ম্যাট্রেসের আকারেই হয়।

Provaati
    দৈনিক প্রভাতী