বৃহস্পতিবার   ২৮ নভেম্বর ২০২৪ |  অগ্রাহায়ণ ১৩ ১৪৩১ |   ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বাজে শুরুর পরও শিরোপা জিততে পাকিস্তানকে বড় লক্ষ্য দিল শ্রীলংকা

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২২ ১০ ০২  

বাজে-শুরুর-পরও-শিরোপা-জিততে-পাকিস্তানকে-বড়-লক্ষ্য-দিল-শ্রীলংকা

বাজে-শুরুর-পরও-শিরোপা-জিততে-পাকিস্তানকে-বড়-লক্ষ্য-দিল-শ্রীলংকা

শুরুটা ছিল ভয়াবহ। বলতে গেলে ম্যাচ ছিল পাকিস্তানের হাতের মুঠোয়। সেখান থেকেই ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠল লঙ্কানরা। পাল্টা আক্রমণে হতাশায় ভাসাল বাবর আজমের দলকে। প্রথম ইনিংস শেষে স্কোরবোর্ডে বড় সংগ্রহ নিয়েই থেমেছে প্রতিযোগিতার পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নরা।

নির্ধারিত ২০ ওভারে শ্রীলংকার সংগ্রহ ছয় উইকেট হারিয়ে ১৭০ রান।

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। শ্রীলংকার হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন কুশল মেন্ডিস ও পাথুম নিশাঙ্কা।

পাকিস্তানের বিপক্ষে আগের ম্যাচে ডাক মেরেছিলেন মেন্ডিস। এই ম্যাচেও রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফেরেন তিনি। প্রথম বলেই এই ওপেনারকে বোল্ড করেন নাসিম শাহ। 

আরেক ওপেনার নিশাঙ্কাও এদিন খুব বেশি রান করতে পারেননি। ৮ রান করে বাবর আজমের তালুবন্দী হন তিনি। বোলার ছিলেন হারিস রউফ। একই বোলার ফেরান এক রান করা দানুশকা গুনাথিলাকাকে।

পার্ট টাইম বোলার ইফতিখার আহমেদ এসে আউট করেন ধনঞ্জয় ডি সিলভাকে। তিনি ২১ বলে ২৮ রান করেন। লংকান অধিনায়ক দাসুন শানাকাকে বোল্ড করে বড় ধাক্কা দেন শাদাব খান। 

মাত্র ৫৮ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ের শঙ্কায় কাঁপছিল শ্রীলংকা। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন ভানুকা রাজাপাকশে ও ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা। দুজনে মিলে গড়েন ৫৮ রানের জুটি।

হারিস রউফের তৃতীয় শিকারে পরিণত হওয়ার আগে ২১ বলে ৩৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন হাসারাঙ্গা। এরপর দলকে এগিয়ে নেয়ার পথে অর্ধশতকের দেখা পান রাজাপাকশে। ৩৫ বলে ফিফটি পূরণ করেন তিনি।

শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ৭১ রান করেন রাজাপাকশে। অন্যপ্রান্তে করুণারত্নে অপরাজিত থাকেন ১৪ রানে। পাকিস্তানের হয়ে হারিস রউফ তিনটি এবং নাসিম, শাদাব ও ইফতিখার একটি করে উইকেট নেন।

Provaati
    দৈনিক প্রভাতী