শনিবার   ৩০ নভেম্বর ২০২৪ |  অগ্রাহায়ণ ১৬ ১৪৩১ |   ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

দৌলতখানে তিন সন্তানের জনকের ধর্ষণে যুবতী অন্তঃসত্ত্বা

প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২১ ০৯ ০২  

দৌলতখানে-তিন-সন্তানের-জনকের-ধর্ষণে-যুবতী-অন্তসত্ত্বা

দৌলতখানে-তিন-সন্তানের-জনকের-ধর্ষণে-যুবতী-অন্তসত্ত্বা

ভোলার দৌলতখানে ধর্ষণের শিকার হয়ে গর্ভে ছয় মাসের সন্তান নিয়ে বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে এক যুবতী ও তার পরিবার। ছয় মাস আগে যুবতীর মা চাল আনতে গেলে উপজেলার চরপাতা ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের আবু তাহের মোল্লার ছেলে তিন সন্তানের জনক জেলে আলমগীর তাকে ধর্ষণ করে। এতে সে গর্ভবতী হয়ে পড়েন বলে জানান ভুক্তভোগী যুবতী। উপজেলার মেদুয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের মুন্সির হাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

শুক্রবার ধর্ষণের শিকার যুবতী জানান, পারিবারিকভাবে ৭ মাস আগে তার বড় বোনের বিয়ে হয় অভিযুক্ত আলমগীরের ছোট ভাই সবুজের সঙ্গে। বিয়ের পর থেকে আলমগীর তাদের বাড়িতে আসা যাওয়া করতেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি তার মা ইউনিয়ন পরিষদে চাল আনতে যান। এ সময় ঘরে একাই ছিল সে। এ সুযোগে আলমগীর পেছনের দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই আলমগীর তার মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করে। এতে সে ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।

ওই যুবতীর মা বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে আলমগীর বিয়ের আশ্বাসে মেয়েকে ধর্ষণ করে। এতে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। তার গর্ভে এখন ছয় মাসের সন্তান। তিনি তার মেয়ের গর্ভের সন্তানের পিতৃত্বের স্বীকৃতি চান। এ ঘটনা  ইউপি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মনজুর আলমকে জানিয়েও এর কোন সুরাহ হয়নি।

ইউপি চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মনজুর আলম বলেন, ঘটনাটি জানতে পেরে ভুক্তভোগীর পরিবারকে ডেকে এনেছিলাম। কিন্ত তারা আমাকে কিছু বলেননি।

Provaati
    দৈনিক প্রভাতী