মঙ্গলবার   ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |  আশ্বিন ৮ ১৪৩১ |   ২০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

‘পদ্মাসেতু চালু হলে দেশের দক্ষিণ অঞ্চল বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত হবে’

প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২২ ২০ ০৮ ০১  

পদ্মাসেতু-চালু-হলে-দেশের-দক্ষিণ-অঞ্চল-বাণিজ্যিক-কেন্দ্রে-পরিণত-হবে

পদ্মাসেতু-চালু-হলে-দেশের-দক্ষিণ-অঞ্চল-বাণিজ্যিক-কেন্দ্রে-পরিণত-হবে

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেছেন, পদ্মাসেতু ও পায়রা বন্দর চালু হলে দেশের দক্ষিণ অঞ্চল, সাউথ এশিয়ার একটি বাণিজ্যিক কেন্দ্রে পরিণত হবে।  

শুক্রবার সকালে সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সার ও বীজ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।  

‘মুজিববর্ষের অঙ্গীকার কৃষি হবে দুর্বার’ ঝালকাঠিতে খরিপ মৌসুমে উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে উফশী আউশ ধানের বীজ, ডিএপি এবং এমওপি সার বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

আমির হোসেন আমু বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার সব সময় কৃষকদের পাশে থেকে তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করে আসছে। বিএনপি সরকারের আমলে কৃষক সারের জন্য গুলি খেয়েছিল। আর আজ আওয়ামী লীগ সরকার শতকরা ৮০ ভাগ ভর্তুকি দিয়ে সময় মত কৃষকের কাছে সার, বীজসহ অন্যান্য কৃষি উপকরণ পৌঁছে দিচ্ছে।

তিনি বলেন, যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখনই কৃষকদের বিনামূল্যে এবং ন্যায্য মূল্যে সার বীজ প্রদান করে থাকে। আওয়ামী লীগ সরকার হচ্ছে কৃষক বান্ধব সরকার।

আওয়ামী লীগের প্রবীণ এই নেতা বলেন, করোনার সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিভিন্নভাবে দেশের মানুষকে অর্থ খাদ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনার সময় আমাদের দেশে খাদ্যে কোনো অভাব হয়নি।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরে দেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। রাস্তার কারণে দোকান পাট হয়েছে, গাড়ি চলছে। দালান কোঠা হচ্ছে, যাতে শ্রমিক কাজ করে, রাস্তা ঘাট উন্নয়ন হওয়ার কারণে মানুষের বিভিন্নভাবে কর্মসংস্থান হয়েছে। একটি রাস্তার কারণে অনেক পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। এদিকটা দেখা উচিত। আজ যারা বিরোধী দল তারা এ সব উন্নয়নের কথা বলেন না।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাবেকুন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সরদার মো. শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খান সাইফুল্লাহ পনির, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান, কৃষি ম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মো. মনিরুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সদর উপজেলার ২ হাজার কৃষকে প্রতিজনের মাঝে ৫ কেজি করে আমন বীজ, ২০ কেজি ডিএপি সার ও ১০ কেজি এমওপি সার বিতরণ করা হয়।

Provaati
    দৈনিক প্রভাতী
    এই বিভাগের আরো খবর