বইমেলায় ফারহানা মোস্তফা লিজার ‘দৌর্মনস্য ও কোরআন’
ডেস্ক রিপোর্ট ::
দৈনিক প্রভাতী
প্রকাশিত : ০৯:২৫ পিএম, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ শনিবার
বইমেলায় ফারহানা মোস্তফা লিজা
তরুণ লেখিকা ফারহানা মোস্তফা লিজার তৃতীয় মৌলিক গ্রন্থ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাধর্মী বই ‘দৌর্মনস্য ও কোরআন’। অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত গবেষণাগ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন হয়েছে মেলার ১৬তম দিনে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অমর একুশে বইমেলার শব্দশিল্পের স্টলে বইটির মোড়ক উন্মোচন হয়। বইমেলায় প্রকাশনীটির স্টল নম্বর ৮৯, ৯০ এবং ৯১।
শব্দশিল্পের স্বত্তাধিকারি শরিফুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লেখিকার স্বামী সাবেক সামরিক কর্মকর্তা (অবসরপ্রাপ্ত) মেজর শরিফুজ্জামান, সার্ভিস সলিউশনস ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিনসহ লেখকের সন্তানরা ,বন্ধু এবং পরিবারের সদস্যারা সহ শুভাকাঙ্খীরা ।
অনুষ্ঠানে কেক কেটে বই এর মোড়ক উন্মোচন করা হয়। বইটি প্রসঙ্গে লেখিকা ফারহানা মোস্তফা লিজা বলেন, ‘দৌর্মনস্য ও কোরআন’ আমার তৃতীয় বই। দৌর্মনস্য বা হতাশা, দুশ্চিন্তা, দুঃখবোধ, কষ্ট, অবসাদ, মৃত্যুভয়ে মানুষ অনেক সময় এমন অনেক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে তার জীবনে অপূরনীয় ক্ষতি ডেকে নিয়ে আনে। অথচ মহান আল্লাহ তায়ালা এ থেকে মুক্তি পেতে পবিত্র কোরআনে বারবার রহমতের বাণী দিয়েছেন। অনেক আয়াত নাজিল করেছেন। আয়াতগুলোর মাধ্যমে বোঝা যায় যে, আল্লাহ পাক আমাদের সর্বক্ষেত্রে সাহায্য সহযোগিতা করেন এবং তিনি সর্বদাই বিরাজমান। তিনি সবসময় সৎকর্মের জন্য পুরস্কার রেখেছেন এবং বিপদগ্রস্ত কিংবা গুনাহগার বান্দা তওবা করার পর ক্ষমা করে দেয়ার অঙ্গীকার করেছেন। তাই মহান আল্লাহ তায়ালা সব রকমের হতাশা থেকে দূরে থেকে ধৈর্যশীল হওয়ার জন্য বলেছেন।গবেষণাধর্মী এই বইয়ে বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে।
বইমেলায় শব্দশিল্পের স্টলে গবেষণাধর্মী বইটি কিনতে পাওয়া যাচ্ছে। এর আগে লেখিকা ফারহানা মোস্তফা লিজার আরও দুটি বই প্রকাশিত হয়। বইগুলো হলো- ‘পবিত্র কোরআনের বিষয়ভিত্তিক কিছু আয়াত ও এ সম্পর্কিত কিছু হাদিস' এবং ‘নারী ও কোরআন’ ।
দৌর্মনস্য বা হতাশা, দুশ্চিন্তা, দুঃখবোধ, কষ্ট, অবসাদ, মৃত্যুভয়ে মানুষ অনেক সময় এমন অনেক সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে যা তার জীবনে অপূরণীয় ক্ষতি ডেকে আনে। অথচ মহান আল্লাহ তাআলা এ থেকে মুক্তি পেতে পবিত্র কুরআনে বারবার রহমতের বাণী দিয়েছেন। অনেক আয়াত নাজিল করেছেন। আয়াতগুলোর মাধ্যমে বোঝা যায় যে, আল্লাহ পাক আমাদের সর্বক্ষেত্রে সাহায্য সহযোগিতা করেন এবং তিনি সর্বদাই বিরাজমান। তিনি সবসময় সৎকর্মের জন্য পুরস্কার রেখেছেন এবং বিপদগ্রস্ত কিংবা গুনাহগার বান্দা তওবা করার পর, ক্ষমা করে দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন। তাই মহান আল্লাহতালা সব রকমের হতাশা হতে দূরে থেকে ধার্যশীল হওয়ার জন্য বলেছেন।