জনস্বার্থে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা দরকার: ডেপুটি স্পিকার
প্রকাশিত : ০৮:১০ পিএম, ৬ অক্টোবর ২০২২ বৃহস্পতিবার
জনস্বার্থে-তামাক-নিয়ন্ত্রণ-আইন-সংশোধন-করা-দরকার-ডেপুটি-স্পিকার
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে ‘বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফোরাম ফর হেলথ এন্ড ওয়েলবিং’ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তামাকের প্রভাব থেকে বাঁচতে সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের প্রস্তাবিত সংশোধনীগুলো দ্রুত পাস করা জরুরি।
তিনি বলেন, ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা বাস্তবায়নে আমরা কাজ করছি। আমি নিজেও তামাক-বিরোধী নানান কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত আছি। বিদ্যমান তামাক আইনের যেসব সংশোধনী প্রস্তাব করা হয়েছে তার সঙ্গে আমি একমত। বিশেষ করে ধূমপানের জন্য নির্ধারিত স্থান বাতিল ও ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা খুবই জরুরি। তামাক ও মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। সুস্থ্য মানব সম্পদ গড়ে তোলা অতি জরুরি। এ বিষয়ে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে, পেশাজীবীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে।
এ সময় ধুমপান ও মাদক থেকে দূরে থাকার জন্য যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানান ডেপুটি স্পিকার। ধূমপান ও মাদকের ভয়াবহতা জনসমাজে তুলে ধরতে সচেতন মহলের প্রতিও আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্য এমপিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- আরমা দত্ত, ডা. সামিল উদ্দিন আহম্মেদ শিমুল, শবনম জাহান, সৈয়দা রওশন আরা মান্নান, অ্যাড. খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন, মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন আহমেদ, শিরীন আহমেদ। এছাড়া স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের পরিচালক ড. রফিকুল ইসলাম, সিটিএফকে বাংলাদেশের কর্মকর্তারা, শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।