মঙ্গলবার   ২৬ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১১ ১৪৩১   ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

সাংবাদিক তোয়াব খানের মরদেহে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

প্রকাশিত : ০২:১০ পিএম, ৩ অক্টোবর ২০২২ সোমবার

সাংবাদিক-তোয়াব-খানের-মরদেহে-সর্বস্তরের-মানুষের-শ্রদ্ধা

সাংবাদিক-তোয়াব-খানের-মরদেহে-সর্বস্তরের-মানুষের-শ্রদ্ধা

একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক, দৈনিক বাংলার সম্পাদক তোয়াব খানের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে নেয়া হয়েছে। সেখানে তার মরদেহ সর্বস্তরের মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন। এর আগে তাকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা জানানো হয়। ঢাকা জেলা প্রশাসক শহীদুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রদান করা হয় গার্ড অব অনার।

তোয়াব খানের সর্বশেষ কর্মস্থল দৈনিক বাংলা ও নিউজবাংলার কার্যালয়ে প্রথম নামাজে জানাজা শেষে দুপুর ১২টার দিকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে নেয়া হয়। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের ব্যবস্থাপনায় দুপুর ১টা পর্যন্ত সবার শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য সেখানে মরদেহ রাখা হবে।

রাষ্ট্রপতির পক্ষে তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল সৈয়দ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সহকারী সামরিক সচিব জিএম রাজিব আহমেদ, আওয়ামী লীগের পক্ষে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শ্রদ্ধা জানান তোয়াব খানের প্রতি।

এছাড়া, বঙ্গবন্ধু সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষে উপসচিব আসাদুজ্জামান, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ, সম্প্রীতি বাংলাদেশ, বাংলাদেশ আবৃত্তি সমন্বয় পরিষদ, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় কবিতা পরিষদসহ আরো অনেক সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন তার মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।

দুপুর ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত জাতীয় প্রেসক্লাবে রাখা হবে তোয়াব খানের মরদেহ। সেখানে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। প্রেসক্লাব থেকে মরদেহ নেয়া হবে গুলশানে তার নিজ বাসভবনে। বাদ আছর গুলশান আজাদ মসজিদে জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।

প্রসঙ্গত, সাংবাদিক তোয়াব খানের জন্ম ১৯৩৪ সালের ২৪ এপ্রিল সাতক্ষীরা জেলার রসুলপুর গ্রামে। গত শনিবার (১ অক্টোবর) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৮ বছর বয়সে মারা যান তিনি।