মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে বেড়েছে বাংলাদেশি মাছের চাহিদা
প্রকাশিত : ০৯:৫০ পিএম, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২ শনিবার
মধ্যপ্রাচ্যের-বাজারে-বেড়েছে-বাংলাদেশি-মাছের-চাহিদা
সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন ফ্রোজেন পণ্যের মধ্যে রয়েছে ইলিশ, ইলিশের ডিম, পাবদা, কই, পাঙাশ, মলা, কাচকি, শিং, লইট্টা, মৃগাল, গলদা, বাগদা চিংড়িসহ আরো কয়েক জাতের মাছ।
ব্যবসায়ীরা জানান, ইউরোপে বাংলাদেশের চিংড়ির ব্যাপক চাহিদা থাকায় মধ্যপ্রাচ্যে নিয়ে আসা দুরূহ হয়ে উঠেছে। পাশাপাশি দেশীয় শিমের বিচি, কচুর লতির চাহিদা সত্ত্বেও আমিরাতের বাজারে পর্যাপ্ত জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
বাংলাদেশে বিজনেস কাউন্সিল দুবাইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. আইয়ুব আলী বাবুল বলেন, এখানে বাংলাদেশি পণ্যের একটি বাজার নির্ধারণ করতে হবে। আমরা বিজনেস কাউন্সিলের পক্ষ থেকে গত ১২ বছর ধরে সরাসরি জাহাজ চালুর দাবি করে আসছি।
মধ্যপ্রাচ্যের বাজার চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, পাকিস্তান, ভারত, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়াসহ আরো কয়েকটি দেশ থেকে মাছ আমদানি করেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা। কিন্তু নানা বাধা-বিপত্তি থাকায় পর্যাপ্ত সরবরাহ দিতে পারছেন না তারা।
বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জন্য একটি ব্যবসায়িক হাবে পরিণত হয়েছে। এখানে প্রচুর সাধারণ কর্মী থাকেন। এখানে প্রসার করেছে বড় ব্যবসায়িক কমিটি। এখানে তাদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
বাকেট ফুডস্টাফের চেয়ারম্যান ফ্রোজেন ব্যবসায়ী ও জাকির হোসেন ছোট্টু বলেন, ইলিশের রফতানি অনেকদিন ধরে বন্ধ। এরপরও কিছু মাছ আসে। এটা দিয়েই চালাতে হয়। তবে বেশিরভাগ ইলিশ আমরা মিয়ানমার থেকে নিয়ে আসি।