মাথায় হেলমেট থাকায় বেঁচে যাই: কাবিলা
প্রকাশিত : ০৪:২০ পিএম, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ সোমবার
মাথায়-হেলমেট-থাকায়-বেঁচে-যাই-কাবিলা
জিয়াউল হক পলাশ বলেন, আমি আসলে মহল্লার ছেলে। আমি, নাখালপাড়ায় বড় হয়েছি, দেখতাম বড় ভাইরা বাইক চালান। আমাদের তখন বাইক ছিল না, সাইকেল চালাতাম মাঝেমধ্যে এর-ওর কাছ থেকে ধার করে।
এরপর ২০১৪ সালে আমি যখন বাইক চালানো শুরু করি। ৭-৮ দিন চালানোর পর আমি ভাবলাম আমি শিখে গেছি। আমি সাহস করে একজনসহ বাইক নিয়ে বের হই। পরে, হাতিরঝিলে আমি একটা ম্যাসিভ এক্সিডেন্ট করি এবং হেলমেট থাকায় বেঁচে যাই।
এরপর থেকে একটা বাইক ফোবিয়া জন্মায়। এখনো সেটা রয়ে গেছে। তো, যখন শাফাত ভাই আমাকে এই আয়োজনের কথা বললেন, আমি এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম। আমি চাই আপনারা যারা এখানে আছেন, বাইক চালান অবশ্যই ভালোমানের হেলমেট ব্যবহার করবেন।
বাংলাদেশে ভেগা হেলমেটের আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান এশিয়ান মোটরবাইকস লিমিটেডের হেড অব বিজনেস সাফাত ইশতিয়াক বলবেন, আমাদের দেশে একটা প্রবণতা আছে, পুলিশি মামলা থেকে বাঁচার জন্য আমরা সস্তা হেলমেট পরি। তো, সে প্রবণতা থেকে বের হয়ে যেন আমরা বাইকারদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারি, সেটাই আমাদের চাওয়া। শুধু হেলমেটই নয়, বাইকারদের সকল ধরনের নিরাপত্তা সামগ্রী সরবরাহ করাই আমাদের উদ্দেশ্য।
প্রতিষ্ঠানটির সেলস ম্যানেজার মরতুজা বশীর বলেন, আমাদের উদ্দেশ্য হলো অ-প্রত্যাশিত দুর্ঘটনা এড়াতে হেলমেট পরায় বাইকার এবং পিলিয়নকে সচেতন করা। ভেগা হেলমেট প্রতিটি বাইকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। ভেগা হেলমেটের মাধ্যমে বাংলাদেশের হেলমেট ব্যবসায় উন্নতি দ্রুত গতিশীল হবে।