সোমবার   ২৫ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ১০ ১৪৩১   ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বঙ্গবন্ধু পরিষদের উদ্যোগে সিডনিতে শোক দিবসের আলোচনা সভা

প্রকাশিত : ১২:০০ এএম, ১৬ আগস্ট ২০২২ মঙ্গলবার

বঙ্গবন্ধু-পরিষদের-উদ্যোগে-সিডনিতে-শোক-দিবসের-আলোচনা-সভা

বঙ্গবন্ধু-পরিষদের-উদ্যোগে-সিডনিতে-শোক-দিবসের-আলোচনা-সভা

অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বঙ্গবন্ধু পরিষদের উদ্যোগে রোববার সন্ধ্যায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়ার সভাপতি আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নির্মাল্য তালুকদারের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সুফিউর রহমান, সিডনিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের কনসুলেট অফিসের কনসুলেট জেনারেল শাখাওয়াত হোসেন, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়ার উপদেষ্টা ও অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা গামা আব্দুল কাদির এবং অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন প্রমুখ।

অতিথিরা তাদের বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের নানা দিকের ওপর আলোকপাত করেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও আরদ্ধ অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রাম তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই দায়িত্বভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়েই বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নের চলমান সংগ্রামে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষ্যেই আমাদের শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে।

তারা আরো বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। দেশে-বিদেশে আমাদের এসব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে। বর্তমান সরকারের অর্জনসমূহ সবার সামনে তুলে ধরতে হবে। নিজ নিজ অবস্থান থেকে বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্কে উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে প্রবাসে থেকে বাংলাদেশের উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখার মধ্য দিয়ে আমরা বঙ্গবন্ধুর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে পারি।

সভার শুরুতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শাহাদত বরণকারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ সব শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করা হয়। পরে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ পাঠ এবং বাংলাদেশ ও অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়।